নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
সর্বশেষ আপডেট : ১০:১৬ পূর্বাহ্ণ
থমাস পিগোট। ছবি-সংগ্রহ।
বাংলাদেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল ‘আওয়ামী লীগ’কে নিষিদ্ধ করার পরিপ্রেক্ষিতে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের অঙ্গিকার এবং গণতন্ত্রে উত্তরণের পথে ইউনূস সরকারের প্রতি মার্কিন প্রশাসনের যে প্রত্যাশা ছিল তা নিয়ে কী এখোন কোন উদ্বেগ তৈরী হলো? মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ১৩ মে নিয়মিত ব্রিফিংকালে সংবাদদাতা দস্তগীর জাহাঙ্গিরের প্রশ্নের জবাবে প্রিন্সিপাল ডেপুটি মুখপাত্র থমাস পিগোট বলেন, একটি বিশেষ ট্রাইব্যুনালে দলীয় প্রধানসহ এবং দলটির বিরুদ্ধে বিচার সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সবধরনের রাজনৈতিক তৎপরতার ওপর অন্তর্বর্তীকালিন সরকারের নিষেধাজ্ঞার আদেশ সম্পর্কে আমরা ওয়াকেবহাল রয়েছি। আমরা কখনোই বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দলকে আরেকটির বিরুদ্ধে যেতে সমর্থন করি না। সকলের জন্যেই ন্যায্য এবং স্বচ্ছ আইনী প্রক্রিয়াসহ আমরা অবাধ এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে সমর্থন সমর্থন করি। বাংলাদেশসহ সকল দেশের প্রতি আহবান জানাচ্ছি শান্তিপূর্ণ সমাবেশ, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং সকলের সভা-সমাবেশ আয়োজনে শ্রদ্ধাশীল হবার জন্যে।
এই সংবাদদাতার অপর প্রশ্ন ছিল : কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলা এবং চরমপন্থি উস্কে দেয়ার জন্যে অভিযুক্ত লস্কর-ই-তাইয়্যেবার নেতা হারুন ইজহারের সাথে সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের বৈঠকের সংবাদ জানার পর মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের অভিমত কি? জবাবে মুখপাত্র বলেন, এর আগেও আমি এই পডিয়াম থেকে যা জানিয়েছি তার পুনরোল্লেখ করতে চাই, ৫০ বছরেরও অধিক সময় যাবত বাংলাদেশের মানুষের সাথে আমাদের অংশিদারিত্বকে মর্যাদা দিচ্ছি এবং এখনো অঙ্গিকারাবদ্ধ যে, অন্তর্বর্তীকালিন সরকারের সাথে কাজের মধ্যদিয়ে আমাদের সেই অংশিদারিত্বকে আরো গভীর করতে চাই।
Posted ১০:০৪ পূর্বাহ্ণ | বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
nyvoice24 | New York Voice 24