
অজিত ভৌমিক
প্রিন্ট
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
সর্বশেষ আপডেট : ১০:১২ পূর্বাহ্ণ
নিউইয়র্কে ঠাকুর অনুকূল চন্দ্র সৎসঙ্গে মা-দিবসের অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা। ছবি-এনওয়াইভয়েস২৪ ডটকম।
বিশ্ব মাতৃদিবস উদ্যাপিত হলো গত রোববার নিউইর্য়কের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন পর্যায়ে। শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্র সৎসঙ্গ ইউএসএ ইন্কের উদ্যোগেও একটি অনুষ্ঠান হয়েছে। এতে উপস্থিত ছিলেন পান্থ দাস, সুভাষ তালুকদার, দিবাকর রায়, বিজয়কৃষ্ণ ভৌমিক, অজিত ভৌমিক, দেবপ্রিয়া দেবনাথ, হাসি রানীচাকি ও অনামিকা মজুমদার।
আলোচনাকালে অনেকে বলেন, পৃথিবীতে প্রতিটি মানুষের প্রিয় শব্দ মা। তবুও জীবনের প্রয়োজনে মাকে রেখে সন্তানকে দূরে চলে যেতে হয়। দূরে গেলেও মা কাছেই থাকেন। কাছে মানে একবারে বুকের ভেতর। চোখেরও ভিতর। মাকে সন্তান অনুভব করে প্রতিটি মুহুর্তে। এমনকি মা চিরদিনের জন্য চোখ বুজলেও। দেশে রেখে আসা বা হারিয়ে ফেলা মাকে সন্তানরা অনুভব করেন এইভাবে ‘নয়ন সমুখে তুমি নাই, নয়নের মাঝখানে নিয়েছ যে ঠাই’ আউড়ে। মায়েরা থাকেন অন্তরের ভিতর এবং নয়নের মাঝখানে।
নিউইয়র্কে ঠাকুর অনুকূল চন্দ্র সৎসঙ্গে মা-দিবসের অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা। ছবি-এনওয়াইভয়েস২৪ ডটকম।
উল্লেখ্য, প্রতি বছর বিশ^জুড়ে দিনকে পালন করা হয় কেবল মায়ের জন্যে। আমেরিকায় প্রতি বছর মে মাসের দ্বিতীয় রোববার মাদার্স ডে। যাদের মা সাথে থাকেন, তারা মাকে নানা উপহার কিনে দেন, ব্রেকফাস্ট, ব্রাঞ্চ, লাঞ্চ বা ডিনারে নিয়ে যান রেস্টুরেন্টে কিংবা অন্য কোথাও ঘুরতে যান। অনেকে মুভি থিয়েটারে বা নাটকে বা কনসার্টে নিয়ে যান। যাদের মা সাথে থাকেন না, আছেন দেশে গ্রামের বা শহরের বাড়িতে, তারা মাকে ছুঁতে না পারলেও ফেসটাইমে বা জুমে মায়ের সাথে কথা বলেন। অনলাইনে অর্ডার দিয়ে মায়ের জন্য উপহার পাঠান। মাদার্স ডে’র কার্ড পাঠানো হোক না হোক, সেই কার্ডে যা লেখা তা তার নিজের নয়, তবুও সব মায়ের জন্যই তার সন্তানের অনুভব প্রায় এক রকম।
Posted ১০:১২ পূর্বাহ্ণ | বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
nyvoice24 | New York Voice 24